Navigation

চাঁদে ইউরোপ-রাশিয়ার যৌথ অভিযান



চাঁদে ইউরোপ-রাশিয়ার যৌথ অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুর একটি অনাবিষ্কৃত অঞ্চলে সিরিজ অভিযান পরিচালনা করতে যাচ্ছে ইউরোপ আর রাশিয়ার মহাকাশ সংস্থাগুলোমহাকাশযান পাঠিয়ে চাঁদে মানুষের বসবাসের সম্ভাবনা নিয়ে এ অভিযানগুলো চালানো হবেরাশিয়ার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা রস্কসমসের নেতৃত্বে এই অভিযান পাঁচ বছর ধরে চালানো হবে বলে জনিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিপানি আর জ্বালানি বা অক্সিজেন উপাদনের কাঁচামাল আছে কি না তা নির্ণয়ে লুনা ২৭ নামের মহাকাশযান পাঠানো হবে
চাঁদ গবেষণায় আবার ফিরে আসতে এই সিরিজ অভিযানটি করছে রস্কসমস১৯৭০ সালের মাঝামাঝি সময়ে সোভিয়েত ইউনিয়নের অনুসন্ধান প্রোগ্রাম যেখানে বন্ধ করা হয়েছিল, সেখান থেকেই শুরু করা হবে যৌথ উদ্যোগের এই অভিযান, এমনটাই জানিয়েছেন স্পেস রিসার্চ ইন্সটিটিউট ইন মস্কোর অন্যতম শীর্ষ বিজ্ঞানী অধ্যাপক ইগর মিত্রোফানভ
তিনি বলেন, “আমাদের চাঁদে যেতেই হবেএকবিংশ শতাব্দী এমন একটি শতাব্দী হবে যখন মানব সভ্যতা পৃথিবীর বাইরে স্থায়ী আস্তানা করতে যাবে, আমাদের দেশ এই প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে চায়তবে, ষাট আর সত্তরের দশকের মতো কোনো জাতির সঙ্গে এ বিষয়ে প্রতিদ্বন্দীতা রাখতে চায় না রাশিয়াতিনি বলেন, “আমাদের আন্তর্জাতিক সহকর্মীদের নিয়ে একসঙ্গে কাজ করতে হবে
ইউরোপিয়ান স্পেস রিসার্চ অ্যান্ড টেকনোলজি সেন্টারের (এসটেক) লুনার এক্সপ্লোরেশন গ্রুপের প্রধান বেরেংরে হোউডুও অনেকটা একই কৌশলের কথা বলেনতিনি বলেন, “চাঁদে ইউরোপিয়ান নভোচারীদের পাঠানোর লক্ষ্য আছে আমাদের
প্রাথমিক অভিযানগুলো রোবট দিয়ে করা হবেলুনা ২৭ চাঁদের সাউথ পোল অ্যাটিকান অববাহিকার তীরে নামবেদক্ষিণ মেরুর কিছু অঞ্চল সবসময় অন্ধকার থাকেএই অঞ্চলগুলো সৌরজগতের সবচেয়ে শীতল অংশগুলোর কয়েকটি
এই অভিযানের একজন শীর্ষ বিজ্ঞানী ড. জেইমস কার্পেন্টার বলেন, “আমাদের আগের যাওয়াগুলো থেকে দক্ষিণ মেরু পুরোই ভিন্ন

Share

Post A Comment:

0 comments: